ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায়, জানেন কি সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি?

আল্লাহ তাআলা ব্যবসা কে হালাল করেছেন এবং সত্যকে হারাম করেছেন। লেখাপড়া শেষ করে হাজার হাজার যুবক চাকরির পিছনে হন্যে হয়ে দৌড়াই। অবশেষে তারা যখন ব্যর্থ হয়ে যায় তখন তারা শেষ সম্বল হিসেবে ব্যবসাকে বেছে নেয়। ব্যবসা এমন একটা পেশা যার মধ্যে রয়েছে আল্লাহর রহমত। ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য কিছু উপায় অবলম্বন করতে হয়।
ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায়

আজকে ব্যবসা শুরু করে দিয়ে আজকেই অনেক বেশি লাভবান হওয়া যায় না। এর জন্য কঠোর পরিশ্রম আত্মবিশ্বাস এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। বর্তমানে আমাদের দেশে বেকার যুব সমাজের সংখ্যা অনেক বেশি। এর মধ্যে অনেকেই চাকরির পিছনে দৌড়াদৌড়ি করে আজ ক্লান্ত। এসব বিভিন্ন কারণে প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকরির চেয়ে ব্যবসা করার ট্রেন্ডিং চলছে জোরালো ভাবেই।

ভূমিকা

ব্যবসা শুরুর আগে মনে রাখতে হবে, ব্যবসা করতে গেলে ঝুঁকি থাকবেই। আর ব্যবসার সফল হওয়ার জন্য এরকম ইতিবাচক মনোভাব রাখতে হবে। এছাড়া একজন সফল উদ্যোক্তা হতে গেলে অবশ্যই আত্মবিশ্বাস নামক গুন থাকতে হবে। যে যত আত্মবিশ্বাসী সে ব্যবসায়ী তত বেশি সফল।
এছাড়াও অধিক পরিশ্রম করার মন মানসিকতা রাখতে হবে। কোন কারনে কাজের সফল না হতে পারলে হাল ছেড়ে দেওয়া যাবে না। বরং অধিক মনোবল নিয়ে কঠোর পরিশ্রম করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায়

একজন সফল ব্যবসায়ী হওয়ার জন্য ব্যবসায় নিজের ক্যারিয়ার তৈরীর জন্য একজন মানুষকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপায় অবলম্বন করতে হয়। আরে উপায়গুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করতে পারলে একজন ব্যবসায়ী তার জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবে। ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য কিছু পরামর্শ নিতে উল্লেখ করা হলোঃ
নির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকা
ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য পরিকল্পনা থাকাটা আবশ্যক। পরিকল্পনাটিতে বেশি বেশি অদল বদল করা কখনোই ব্যবসায় সফলতা এনে দিতে পারেনা। প্রাথমিক পরিকল্পনা নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও পরবর্তীতে ব্যবসার স্বার্থে পরিকল্পনা বদলাতে হয় সেটা আলাদা কথা। তবে যারা সকল ব্যবসায়ী তারা ব্যবসা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বেসিক পরিকল্পনাটা স্থির রাখে।
বিকল্প পরিকল্পনা রেডি রাখা
প্রতিটি ব্যবসার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট হচ্ছে বিকল্প পরিকল্পনা। পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির কারণে পূর্বের পরিকল্পনা অকেজ হয়ে পড়লে তখন কাজে আসবে বিকল্প পরিকল্পনা। আর তাই আগে থেকেই বিকল্প পরিকল্পনা রেডি রাখা উচিত। তাহলে সাময়িক ঘাটতি ব্যবসায় ব্যবসায় দেখা দিলে তা বিকল্প পরিকল্পনা পুষিয়ে নিতে পারে।
ব্র্যান্ডিং করা
ব্যবসার ব্র্যান্ডিং করা একটি ব্যবসাকে দাঁড় করাতে সবচেয়ে বেশি কাজে লাগে। ব্যবসাকে জনপ্রিয় করতে হলে অবশ্যই ব্র্যান্ডিংয়ের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এমন অনেক কোম্পানি আছে যারা ব্যবসার একটি বড় অংশ রেখে দেয় ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য। আপনার ব্যবসা সম্পর্কে কেউ যদি নাই জানে তাহলে ব্যবসা সফল হবে কি করে? তাই ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য অবশ্যই নিজের ব্যবসার ব্র্যান্ডিং মজবুত করতে হবে।
প্রতিযোগী পর্যবেক্ষণ করা
ব্যবসার সফল হওয়ার জন্য ব্যবসা শুরুর আগেই সেই রিলেটেড ব্যবসার প্রতিযোগিতা বাজারে কেমন অবস্থানে আছে তা আগে থেকে চিহ্নিত করতে হবে। অন্যদের চাইতে বেশি আগাতে প্রতিযোগীর পণ্য এবং আপনার পণ্য আলাদা হতে হবে।
যদি প্রতি যোগের পণ্য এবং আপনার পণ্য একই হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে প্রতিযোগীদের SWOT এনালাইসের সম্পর্কে নিখুঁত ধারণা রাখতে হবে। তাদের পণ্যের সাথে আপনার পণ্যের কি কম কি বেশি এসব যাচাই-বাছাই করে আপনার ব্যবসাকে দাঁড় করাতে হবে। এভাবে ব্যবসা পরিচালনা করলে ব্যবসায় সফল হওয়ার চান বেশি থাকে।
সোর্সিং ভালো হওয়া
একটি ব্যবসা ভালোর জন্য প্রোডাক্ট সোর্সিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেটা রেডিমেড প্রোডাক্টও হতে পারে আবার প্রোডাক্ট তৈরি করার জন্য কাঁচামাল ও হতে পারে। যে যত ভালো সোর্স খুঁজে বের করতে পারবে তার ব্যবসা তত বেশি সফল হবে। এখানে সোর্স বলতে বোঝানো হচ্ছে কোয়ালিটি প্রোডাক্ট কম খরচে ক্রয় করার সুবিধা। সোর্স ভালো হলে ব্যবসার মুনাফা বেশি করা যায়। আর স্বাভাবিকভাবে মনোভাব বেশি হলে ব্যবসা ভালো চলবে যা একজন ব্যবসায়ীকে সফল হতে সাহায্য করে।
পছন্দের ব্যবসা
আপনি যে ব্যবসাটি পছন্দ করেন সেই ব্যবসাটি করবেন বলে ঠিক করতে হবে। কেননা আপনি যে ব্যবসাটি করতে সাছন্দ বোধ করেন সেটা করলে আপনি আরও বেশি আগ্রহী হয়ে উঠবেন। এতে আপনি ব্যবসা উপভোগ করার পাশাপাশি আপনি হতে পারেন একজন সফল ব্যবসায়ী।
মূলধন ঠিক করুন
আপনি যখন ব্যবসা করবেন বলে ঠিক করবেন তখন আপনার মাথায় রাখতে হবে আপনার কাছে কত পরিমাণ নগদ টাকা আছে। আপনার প্রতিদিনের খরচ গুলো রাখতে হবে এবং ব্যবসাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
গুণগত মান নিশ্চিতকরণ
নতুন ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে অবশ্যই পণ্যের গুণগতমান ভালো হতে হবে। গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণ করে তাদের প্রতিশ্রুতি মতো পণ্য সরবরাহ করতে হবে। এতে দীর্ঘমেয়াদি ভোক্তা তৈরি হবে। গুণগত মানের পণ্য দিয়ে ক্রেতাকে সন্তুষ্ট করুন। দেখবেন ক্রেতা আপনার ব্যবসাকে সফল করতে কাজে আসছে।
অভিজ্ঞদের কাছে ব্যবসায়িক পরামর্শ নেওয়া
ব্যবসার শুরু করার সময় ব্যবসা নিবন্ধনের পাশাপাশি কিছু আইনি কাজ, কর এবং হিসেবের দিকেও নজর দিতে হয়। এগুলো যথাযথভাবে সম্পন্ন করার জন্য আপনাকে পূর্ব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে পরামর্শ নেয়া জরুরি।
গ্রাহককে গুরুত্ব দেওয়া
ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য বেশি লভ্যাংশের চিন্তা না করে গ্রাহককে সেবা দেওয়ার বিষয়ে বেশি নজর দিতে হবে। ব্যবসা করার ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে গ্রাহকের চাহিদা, তাদের পছন্দ-অপছন্দ এসব ব্যাপারে। গ্রাহকদের গুরুত্ব দিয়ে তাদের স্যাটিসফাইট করতে পারলে ব্যবসার সফলতা আসবে ইনশাল্লাহ।
সময়োপযোগী হওয়া
প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে নিজের ব্যবসাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সময়ের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে হবে। ব্যবসার সুবিধার্থে পরিবর্তনগুলির অভিযোগ না করে প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন কিছু খুঁজে বের করতে হবে। এতে করে আপনি ব্যবসার সফল হতে পারেন।
মার্কেট পর্যবেক্ষণ করা
ব্যবসার সফল হওয়ার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে মার্কেট পর্যবেক্ষণ করা। অনেক বড় বড় কোম্পানি মাঝে মাঝে অনেক সার্ভে করে থাকে। যা থেকে তারা মানুষের কাছ থেকে অনেক তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে। আরে তথ্য উপাত্তের ভীতিতে তারা তাদের প্রোডাক্ট এবং সার্ভিসকে আগের তুলনায় আরো উন্নত করে।
মার্কেট পর্যবেক্ষণ করতে হলে আপনার পণ্য সম্পর্কে আপনাকে বেশ গভীর জ্ঞান রাখতে হবে। কাস্টমারদের সাথে কিভাবে কথা বলবেন সে ব্যাপারেও আইডিয়া থাকতে হবে। এসব ব্যাপারে আপনার জ্ঞান যত বেশি হবে আপনি ব্যবসায় ততো বেশি সফল হবেন।
বিনিয়োগে দূরদর্শিতা থাকা
ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য সময়ের সাথে সাথে বিনিয়োগের ব্যাপারে আরও বেশি সচেতন হতে হবে। ব্যবসায়ের সফলতা নির্ভর করে আপনার ব্যবসায় কতটুকু বিনিয়োগ করতে পারবেন তার ওপর। ব্যবসায় যা মুনাফা অর্জন হবে সেটা দিয়ে ব্যবসা আরো বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে।
প্রয়োজনে পুনরায় ইনভেস্ট কিংবা রিইনভেস্ট করার পরিকল্পনা হাতে রাখতে হবে। আপনার ব্যবসাকে আরও বেশি বিস্তৃত করতে চাইলে চলমান বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে হবে। বিনিয়োগ ঠিক কোন মুহূর্তে করা উচিত সে সম্পর্কে আপনার আইডিয়া থাকতে হবে। আশা করা যায় ব্যবসা সফল হওয়ার জন্য এমন পরিকল্পনা আপনাকে সাহায্য করবে।
কর্মচারীদের মোটিভেশন দেয়ার প্রচলন
জনবল ছাড়া ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা চিন্তা করা যায় না। কর্মচারীদের ছাড়া একটা ব্যবসায়ের মালিক কখনোই ভালো ফলাফল আশা করতে পারে না। কর্মচারীরা যদি কাজের প্রতি আগ্রহী না থাকে তাহলে কখনোই ব্যবসায় ভালো করা সম্ভব নয়। কর্মচারীদের কাজে এনগেস্ট রাখার জন্য অবশ্যই মোটিভেশনাল অ্যাক্টিভিটি চলমান রাখতে হবে।
কর্মচারীদের কাজের এফ্রিসিয়েসন করতে হবে যেন তারা তাদের ওপর অর্পিত কাজের প্রতি দায়িত্বশীল থাকে। তাদের মোটিভেশন বাড়ানোর জন্য ভালো অপরচুনিটি দিতে হবে। এভাবে ব্যবসা ধীরে ধীরে চালিয়ে যেতে পারলে একসময় সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।

সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কি

বাংলাদেশের সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হচ্ছে রাজনীতি। এটা শুধু বর্তমান সময়ের জন্য নয়, সবসময়ই এরকম ছিল। এরপর দ্বিতীয় লাভজনক ব্যবসা হলো ঠিকাদারি। বর্তমানে প্রচুর সরকারি কাজ হচ্ছে, সেগুলোর ঠিকাদার হতে পারলে প্রচুর লাভ করা যাবে।
ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায়

এছাড়াও বর্তমানের সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে পাঁচটি অন্যতম ব্যবসার নাম নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
  • ট্যুর অপারেটর এর ব্যবসা
  • শুটকি ব্যবসা
  • রড সিমেন্ট এর ব্যবসা
  • আবাসিক হোটেল এর ব্যবসা
  • ড্রাগন ফল এর ব্যবসা।

কিভাবে একজন মানুষ উদ্যোক্তা হয়?

সেরা কোন উপায় নেই উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য। প্রতিটি উদ্যোক্তার ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা থাকে। সেরা ব্যবসায়ীক ধারণা ও ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যাই হোক আপনি ব্যর্থতার সম্ভাবনা কমাতে করতে পারেন। ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য শিক্ষা, অভিজ্ঞতা এবং সঠিক পরিকল্পনা প্রয়োজন। এই সবই আপনার ব্যবসাকে সফল করার জন্য আরো ভালো সুযোগ দিতে পারে।
সবচেয়ে লাভজনক ছোট ব্যবসা কোনটি?
কম খরচ, কম প্রতিযোগিতা এবং ভালো দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি সহ একটি উচ্চ প্রবৃদ্ধি শিল্পে একটি ব্যবসা লাভজনক হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। উদাহরণ হল- আর্থিক পরিষেবা, ব্যক্তিগত পরিষেবা,(যেমন ব্যক্তিগত প্রশিক্ষণ বা পোষা প্রাণীর যত্ন) পোষা প্রাণে এবং শিশুর সরবরাহ এবং ভালো অবস্থানে থাকা খুচরা দোকান।

ব্যবসার উন্নতি করার আমল

ব্যবসায় উন্নতি করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- ব্যবসার মধ্যে হালাল হারামের পার্থক্য করা। এবং ব্যবসায় হারাম থেকে সম্পূর্ণরূপে বেঁচে থাকা। ধোকা প্রতারণা, ওজনে কম দেওয়া এবং পণ্যের মধ্যে ভেজাল মিশ্রিত করা থেকে ব্যবসাকে পরিষ্কার রাখতে হবে। ইসলামী মূলনীতি অনুসরণ করে ব্যবসা করলে আল্লাহ তা'আলা তাতে বরকত দান করেন।
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, " সত্যবাদী, আমানতদার এবং বিশ্বাসী ব্যবসায়ীর কেয়ামতের দিন নবীগণ, সিদ্দিকগণ এবং শহীদদের সাথে থাকবেন"।
আলেমগণ ব্যবসায় উন্নতি করার জন্য একটি আমল উল্লেখ করেছেন তা হল- আগে পরে ১০০ বার দরুদ শরীফের সাথে ১০০ বার " ইয়া রাজজাকু" পাঠ করা। এছাড়া পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, নিয়মিত কুরআন তেলাওয়াত এবং বেশি বেশি দরুদ পাঠ করলে রুজিতে বরকত হয়।

লেখক এর মন্তব্য

একটি ব্যবসা দার করানো এবং খুব দ্রুত সাফল্য বয়ে আনা একটি বিরাট চ্যালেঞ্জের ব্যাপার। ধৈর্য, এক নিষ্ঠতা এবং অধ্যবসায় ও নিয়মানুবর্তিতা সাফল্যের পূর্ব শর্ত। সফলতা একদিনেই আসে না বরং অনবরত প্রচেষ্টা ধৈর্য্য এবং পরিশ্রমের ফলে সফলতা আসে। আশা করছি উপরের কৌশল গুলো অবলম্বন করলে আপনি ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
এতক্ষণ ধরে আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল এবং আপনার কাছে ভালো লাগা আরও পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েব সাইটটি বারবার ভিজিট করুন, কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন এবং শেয়ারের মাধ্যমে অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url