মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা
মোবাইল ফোনের ব্যবহার বর্তমান সময়কে আরো আধুনিক করে তুলেছে। কিন্তু মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা অনেক, যা হয়তো আমাদের অনেকের জানা নেই। মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও যেমন রয়েছে তেমনি মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা ও মারাত্মক প্রভাব ফেলছে আমাদের জীবনে।
মোবাইল ফোন যেমন আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে তেমনি মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা আমাদের জীবনকে দুর্বি সহ করে তুলেছে। মোবাইল ফোন আধুনিক বিশ্বের এক বিস্ময়কর আবিষ্কার। বর্তমানে মোবাইল ফোন ছাড়া আমাদের জীবন অচল হয়ে পড়েছে।
ভূমিকা
মোবাইল ফোনের উপকারী গুণ যেমন রয়েছে তেমনি মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা মারাত্মক ভাবে প্রভাব ফেলেছে। আমাদের জীবনে বিশেষ করে শিশু থেকে শুরু করে ছাত্রদের উপরে মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা বেড়েছে। মোবাইল ফোন আমাদের জীবনকে অনেক উন্নত করেছে। আজকাল মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মানুষ ঘরে বসেই টাকা ইনকাম করে।
মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা
মোবাইল ফোন ছাড়া আমাদের জীবন বর্তমানে অচল। মোবাইল ফোন আমাদের অনেক কাজে লাগে। আজকাল চাকরি থেকে শুরু করে ব্যবসা এমনকি পড়াশোনাও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে হচ্ছে। কিন্তু মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা ও অনেক বেশি। আসুন মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা সম্পর্কে জেনে আসি-
মোবাইল ফোন হারানোর ভয়ঃ মোবাইল ফোন ঠিক জায়গায় আছে কিনা এই নিয়ে অনেকেই খুব দুশ্চিন্তায় থাকে। আর এই মোবাইল হারানোর ভয় থেকে মনের মধ্যে সমস্যা সৃষ্টি হয়। গবেষকরা এই মোবাইল ফোন হারানোর এই সমস্যাকে নেমোফোবিয়া নাম দিয়েছেন। এটি মানুষের এক ভয় জনিত অসুখের নাম।
ঘুমের মধ্যে প্রভাবঃ মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার মানুষের ঘুমের মধ্যে প্রভাব ফেলে। সময় বার্তা পাঠানো, চ্যাটিং করা এবং অতিরিক্ত মোবাইলে ভিডিও দেখার ফলে মানুষের ঘুমের অনেক সমস্যা হয়। মনোবিজ্ঞানীদের মতে, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, কাজের প্রেসার, ফোন নিয়ে দিন কাটানো এমন অবস্থার ফলে স্লিপ টেক্সট্রাটিং ঘটতে পারে।
এছাড়া রাতে বিছানার পাশে ফোন নিয়ে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন গবেষকরা।
চোখের জ্যোতি কমে যাওয়াঃ যুক্তরাজ্যের চক্ষু বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ফলে মানুষের দৃষ্টি শক্তি কমে যেতে পারে। এতে মানুষের মায়োপিয়া বা ক্ষীণ দৃষ্টির সমস্যা হতে পারে।
কানে কম শোনাঃ অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ফলে মানুষের কানের সমস্যা হতে পারে। অনেকেই হেডফোন কানে দিয়ে উচ্চ আওয়াজে গান শুনে যার ফলে তাদের অন্ত কর্ণের কোষ গুলোর উপর প্রভাব পড়তে পারে এবং এর ফলে মস্তিষ্কে অস্বাভাবিক আচরণ করে।
শুক্রাণু কমে যেতে পারেঃ বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, মোবাইল থেকে নির্গত হয় ক্ষতিকর তরঙ্গ যা শুক্রানুর ওপর প্রভাব ফেলে এবং শুক্রাণুর ঘনত্ব কমিয়ে দিতে পারে।
ঘুম না হওয়াঃ স্মার্ট ফোন, ল্যাপটপ, ডেক্সটপের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং অতিরিক্ত পরিমাণে টেলিভিশন দেখার ফলে মানুষ সবচেয়ে বেশি ঘুমের সমস্যায় বা নিদ্রাহীনতায় ভোগে।
মোবাইল ফোনের উপকারিতা
বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার হল মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ, সুন্দর এবং সাচ্ছন্দ্যময় করে তুলেছে। আমাদের জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা অনেক রয়েছে এবং এর পাশাপাশি মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা ও রয়েছে। নিচে মোবাইল ফোনের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলোঃ
যোগাযোগের ক্ষেত্রেঃ যোগাযোগের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের গুরুত্ব অনেক। পুরো বিশ্বকে আমাদের হাতের মুঠোয় নিয়ে এসে দিয়েছে এই মোবাইল ফোন। আমরা চাইলেই ঘরে বসে পুরো বিশ্বের খবর জানতে পারি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। এক দেশ থেকে অন্য দেশের খবর নিতে পারি মুহূর্তের মধ্যেই।
আত্মীয়-স্বজন বিপদ-আপদে নিজেদের মধ্যে খুব সহজে যোগাযোগ করতে পারে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। অনলাইনে ঘরে বসে শুধু কথা নয় একজন আরেকজনকে দেখতেও পারে এই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। এক কথায় বলা যায় মোবাইল ফোন যোগাযোগ ব্যবস্থাকে অনেক সহজ করে দিয়েছে।
শিক্ষা ক্ষেত্রেঃ শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন আমূল পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। আগে শিক্ষার্থীরা ক্লাসে বসে, চক, ডাস্টার নিয়ে পড়াশোনা করতেন। কিন্তু বর্তমানে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ঘরে বসেই ছেলে মেয়েরা ক্লাস করছে। করোনা কালীন সময়ে শিক্ষার্থীরা স্কুলে যেতে না পারায় তারা অনলাইনে মোবাইলের মাধ্যমে ঘরে বসে পড়াশোনা করেছে।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শিক্ষকেরা তাদের শিক্ষার্থীদের পড়ানোর পাশাপাশি ভিডিও দেখাতে পারেন। এতে তারা পরিপূর্ণ শিক্ষা পায় এবং বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে পারে। ক্লাস প্রজেক্ট এর ডিজাইন, স্লাইড ইত্যাদি এখন কম্পিউটারের পাশাপাশি স্মার্ট ফোন দিয়েও করা যায়।
সামাজিকতা রক্ষায়ঃ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে একজন আরেকজনের খোঁজখবর অতি সহজে নিতে পারে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে খুব সহজেই বিভিন্ন ইভেন্টের আয়োজন করা সম্ভব এবং এর জন্য কর্মীদের সাথে যোগাযোগ করার অন্য কোন মাধ্যম ব্যবহার করা প্রয়োজন হচ্ছে না।
আগে চিঠির মাধ্যমে একজন আরেকজনার খোঁজখবর নিত। কিন্তু এভাবে খোঁজখবর নিতে অনেকদিন সময় লেগে যায়। কিন্তু মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অতি অল্প সময়ে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আমরা খোঁজখবর থেকে শুরু করে প্রয়োজনের দরকারি কথাবার্তা বলতে পারি। এক কথায় সামাজিক যোগাযোগের একমাত্র অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে মোবাইল ফোন।
তথ্য সংগ্রহ করতেঃ বর্তমানে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমরা যেকোনো বিষয়ে তথ্য খুব সহজে সংগ্রহ করতে পারি। কোন অজানা বিষয়ে জানার জন্য মোবাইল ফোন আমাদের সাহায্য করে। এছাড়াও কারো লোকেশন জানার জন্য ও আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারি। মোবাইল ফোনের গুগল ম্যাপের মাধ্যমে আমরা গোটা বিশ্বের যে কোন জায়গার সম্পর্কে জানতে পারি।
ছবি তোলা ও ভিডিও করাঃ আগে মানুষ স্টুডিওতে যেয়ে ক্যামেরার মাধ্যমে ছবি তুলত। কিন্তু বর্তমানে মানুষ মোবাইল ফোনের সাহায্যে খুব সুন্দর করে ছবি উঠাতে পারে। এছাড়া মানুষের জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলো ভিডিও করার মাধ্যমে মোবাইল ফোনে সংরক্ষণ করে রাখে।
কর্মক্ষেত্রে মোবাইল ফোনঃ বর্তমানে অফিসের অনেক কাজ এখন ঘরে বসে মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই করা যায়। এছাড়া বিভিন্ন লেখালেখির কাজগুলো এখন মোবাইলের মাধ্যমেই করা যায়।
কম্পিউটার সব জায়গায় বহন করা সম্ভব হয় না সে তুলনায় মোবাইল সব জায়গায় বহন করা সহজ এবং কম্পিউটারের কাজগুলো এখন মোবাইলেই করা সম্ভব যার কারণে মোবাইল ফোনের জনপ্রিয়তা মানুষের কাছে দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। এছাড়া মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লোগো ডিজাইন, ইনস্টলেশন ইত্যাদি কাজ করা যায়।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেখালেখির কাজ সহজ হয় বিধায় কন্টেন্ট রাইটাররা ইদানিং মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাদের লেখালেখির কাজ সম্পন্ন করে। ফ্রিল্যান্সাররা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাদের কাজ করে থাকে। অফিসের কোন ইমেইল পাঠাতে হলে তা খুব সহজে মোবাইলের মাধ্যমে পাঠানো যায় এবং অফিসের বাইরে বসে ও মোবাইল দিয়ে ইমেইল চেক করা যায়।
বর্তমানে চাকরিপ্রার্থীরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে চাকরির অনুসন্ধান করে থাকে। এছাড়া চাকরির আবেদন ও মোবাইলের মাধ্যমে করা যায়। অফিসের কলিগদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে মোবাইল ফোনের ভূমিকা অপরিসীম।
ব্যবসা ক্ষেত্রেঃ বর্তমানে ব্যবসা ক্ষেত্রে মোবাইলের ভূমিকা অনেক রয়েছে। ব্যবসায়ীরা তাদের হিসাব-নিকাশ এবং কার কাছে কত টাকা রয়েছে এই সব কিছুই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে করতে পারে। এছাড়া বর্তমানে ব্যবসার একটি বড় দিক হল মার্কেটিং করা যা মোবাইল ফোন দ্বারা খুব সহজে করা যায়।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিক্রেতা যেমন তাদের পণ্য অনলাইনে বিক্রি করতে পারছে তেমনি ক্রেতারা অনলাইনে অর্ডার করে তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ঘরে বসেই পছন্দ মত কিনতে পারছে।
বিনোদনের ক্ষেত্রেঃ বিনোদনের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের কোন জুড়ি নাই। আগে মানুষ টিভি দেখে, রেডিওতে গান শুনে বিনোদন লাভ করত। কিন্তু এখন মানুষের হাতে হাতে মোবাইল ফোন থাকার কারণে গান, সিনেমা থেকে শুরু করে বিনোদনের সবকিছুই হাতের নাগালে চলে এসেছে।
ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের অপকারিতা
মোবাইল ফোনের উপকারিতার পাশাপাশি মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা বর্তমানে খুব মারাত্মক রূপ ধারণ করেছে। ছোট শিশু থেকে শুরু করে বয়স্ক লোক সবাই মোবাইল ফোনে আসক্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে ছাত্ররা মোবাইল ফোনের প্রতি খুব বেশি ঝুকে পড়ছে। আসুন ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের অপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসি-
ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা ভালো বলে আমি মনে করি না। তবে বর্তমানে অনলাইনে ক্লাস করার কারণে তারা শুধু ওই ক্লাস করার সময়টুকুই মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারে, এর বেশি নয়। তবে ছাত্রের অভিভাবক হিসেবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে সে মোবাইলের অপব্যবহার করছে কিনা সেদিকে।
অনেক সময় দেখা যায় যে ছাত্ররা সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি সময় দেওয়ার কারণে তাদের লেখাপড়ার প্রতি মনোযোগ কমে যায়। খুব বেশি সময় ধরে এসব সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করলে এর প্রতি একটি আসক্তি চলে আসে। এছাড়াও খেয়াল রাখতে হবে যে মোবাইল ফোনের কোন গেমসের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছে কিনা।
অন্যান্য যেকোন নেশা জাত দ্রব্যের মতো এই গেমস কাজ করে। এছাড়া একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্র অতিরিক্ত পরিমাণ ইন্টারনেট ঘাটাঘাটির ফলে অল্প বয়সে বেশি চালাক হয়ে যায় এবং বিভিন্ন পর্নোগ্রাফি দেখার ফলে তাদের সুন্দর ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যায় এবং তারা সমাজের বোঝা হয়ে দাঁড়ায়।
তাই আমাদের সকল অভিভাবকের উচিত প্রয়োজন ছাড়া কোন ছাত্রের হাতে স্মার্টফোন বা যে কোন ফোন ব্যবহার করতে না দেওয়া।
দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ব্যবহার
বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা ছাড়া আমাদের জীবন যেন অচল হয়ে যায়। সকালে ঘুম ভাঙ্গা থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানো পর্যন্ত মোবাইল ফোন ছাড়া আমাদের চলেনা। দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ব্যবহার সম্পর্কে নিচে দেওয়া হল-
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমরা ব্যক্তিগত ভাবে কারো সাথে যোগাযোগ করতে পারে। এছাড়া কাউকে কল দেওয়া বা কল গ্রহণ করা, বার্তা পাঠানো, ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেওয়া, অনলাইনে ক্লাস করা এমনকি বিভিন্ন রান্নার টিপসগুলো ও আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে জানতে পারি।
এছাড়া কেউ হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে গেলে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই তার প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে পারি। এক কথায় বলা যায় বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রত্যেকটি কাজকে সহজ করে দিয়েছে।
মোবাইল ফোন কি আমাদের জীবনকে ধ্বংস করছে
মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা আমাদের জীবনে মারাত্মক ভাবে প্রভাব ফেলছে। মোবাইল ফোন কি আমাদের জীবনকে ধ্বংস করছে? এমন প্রশ্নের উত্তর হিসেবে আমরা বলতে পারি মোবাইল ফোনের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি মোবাইল ফোন আমাদের জীবনকে বিশেষ করে কিশোর কিশোরীদের ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
বিভিন্ন গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে, যেসব কিশোর কিশোরী মোবাইল ফোনে বেশি আসক্ত, তাদের আত্মহত্যা করার ঝুঁকি বেশি থাকে। এছাড়া কম মানসিক স্থিতিশীলতা, দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ এবং মোবাইল ফোন অতিরিক্ত ব্যবহারের সাথে বিষন্নতার সম্পর্ক রয়েছে।
লেখক এর মন্তব্য
মোবাইল ফোনের উপকারিতার পাশাপাশি মোবাইল ফোনের ভয়াবহতা ও অনেক রয়েছে। আজকের এই কনটেন্টটি তে আমরা মোবাইল ফোনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করেছি। প্রত্যেকের উচিত মোবাইল ফোনের ভয়াবহতার পরিণতি সম্পর্কে জেনে এর সঠিক ব্যবহার করা।
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। এরকম তথ্যবহুল এবং আপনার পছন্দের আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বেশি বেশি ভিজিট করুন এবং শেয়ারের মাধ্যমে আপনার পরিচিতদের পড়ার সুযোগ করে দিন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url